ঢাকা ২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
প্রকাশিত: ১২:৫৫ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ৬, ২০২০
লকডাউন চলছে। দোকানপাট সব বন্ধ। মদের দোকানও খোলা নেই। কিন্তু মদের নেশা চড়ে গেছে। গলা ভেজাতে তাই দৌড়ঝাঁপ শুরু করেন তিন ব্যক্তি। শেষ পর্যন্ত হাতের কাছে পেয়ে যান স্পিরিট মেশানো রং। তা গলায় ঢালতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তারা। একসময় প্রাণও চলে যায়।
ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যে।
জি নিউজের খবরে বলা হয়, করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে দেশে ২১ দিনের লকডাউন পর্ব চলছে। দোকানপাট, বাজার-হাট বেশির ভাগই প্রায় বন্ধ। যেগুলি খোলা আছে, সেগুলিতে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের জোগান নামমাত্র। দেশের অধিকাংশ এলাকাতেই বন্ধ মদের দোকানও। ফলে বেজায় সমস্যায় পড়েছেন দেশের অসংখ্য সুরা-প্রেমী মানুষ।
মদের অভাবে অনেকরই দিশাহারা অবস্থা! কিন্তু মদ পাওয়া যাচ্ছে না বলে কি বার্নিশ/স্পিরিট মেশানো রং খেতে হবে! অবিশ্বাস্য হলেও এমনই বিচিত্র কাণ্ড ঘটিয়েছেন তামিলনাড়ুর চেঙ্গলপট্টু এলাকার তিন বাসিন্দা।
২৫ মার্চ থেকে লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে দৈনন্দিন মদের জোগানে বেশ টান পড়েছিল। মদ না পেয়ে রোববার রাতে শেষমেশ বার্নিশ মেশানো রং কিনে খেয়ে নেন তামিলনাড়ুর চেঙ্গলপট্টু এলাকার তিন যুবক। খাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন তারা। তিনজনকে যন্ত্রণায় ছটফট করতে দেখে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃ্ত্যু হয় ওই তিনজনের।
হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বিষক্রিয়ার ফলেই মৃত্যু হয়েছে এই তিন জনের। জানা গেছে, মৃত তিন জনের নাম প্রদীপ, শিবরামণ ও শিবশংকর
Design and developed by Engineer BD Network