Uncategorized

মুলাদীতে মীর্জা কনস্ট্রাকশনের সরকারী কাজে নয় ছয় !

  প্রতিনিধি ৬ মে ২০২০ , ১:২৪:২৯ প্রিন্ট সংস্করণ

{"effects_tried":0,"photos_added":0,"origin":"gallery","total_effects_actions":0,"remix_data":[],"tools_used":{"tilt_shift":0,"resize":0,"adjust":0,"curves":0,"motion":0,"perspective":0,"clone":0,"crop":1,"enhance":0,"selection":0,"free_crop":0,"flip_rotate":0,"shape_crop":0,"stretch":0},"total_draw_actions":0,"total_editor_actions":{"border":0,"frame":0,"mask":0,"lensflare":0,"clipart":0,"text":0,"square_fit":0,"shape_mask":0,"callout":0},"source_sid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1588762544757","total_editor_time":196,"total_draw_time":0,"effects_applied":0,"uid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1588762544730","total_effects_time":0,"brushes_used":0,"height":1568,"layers_used":0,"width":2480,"subsource":"done_button"}

তালাশ প্রতিবেদক মুলাদী ॥

মুলাদীতে রাতের আধারে রিং ছাড়াই সরকারী বিল্ডিংএর কলাম ঢালাই, স্থানীয়দের বাধার মুখে কাজ বন্ধ।

মুলাদী উপজেলার সদর ইউনিয়নের চরলক্ষীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় (বোড স্কুল) এর ১তলা ভবন নির্মান কাজে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানাগেছে, গৌরনদীর মীর্জা কনস্ট্রাকশন ৬৭ লক্ষ টাকা বরাদ্দে মুলাদী চরলক্ষীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১তলা বিশিষ্ঠ ভবনের কাজ টেন্ডার পেয়ে শুরু থেকেই অনিয়ম করে আসছে। সঠিক ভাবে সিমেন্ট, বালু, না দিয়ে নিন্ম মানের খোয়া ও ইট ব্যবহার করে সংস্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষকে ফাকি দিয়ে বিল্ডিং নির্মানের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এরই প্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার সন্ধায় ইফতারের সময় রিং ছাড়া এবং পরিমানের চেয়ে অনেক কম সিমেন্ট দিয়ে ভিম ঢালাইয়ের কাজ শুরু করলে স্থানীয়দের চোখে বিষয়টি পরলে তারা সকলে মিলে সেখানে এসে বাধা প্রদান করেন। অনিয়ম করে ঢালাই দেয়ার সময় স্থানীয় লোকজনকে মোবাইল ফোনে হুমকি দেয়ার অভিযোগও পাওয়া গেছে মীর্জা কনস্ট্রাকশনের ম্যানেজার রিপনের বিরুদ্ধে, তবে তিনি তা অস্বীকার করেন। সংবাদ পেয়ে মুলাদী উপজেলা শিক্ষা প্রকৌশলীর উপসহকারী গোলাম রাব্বী ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন এবং অনিয়মের বিষয়টি উর্দ্ধতনকর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন মুলাদী উপজেলা সাবেক আওয়ামীলীগ সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক দুলাল মাহমুদ, বিদ্যালের জমি দাতা আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম হাওলাদার সহ এলাকার স্থানীয় সুধিসমাজ। স্থানীয়দের ধারনা প্রধান শিক্ষক মহিউদ্দিন সঠিকভাবে তদারোকী না করা কিংবা আতাত করার কারনে এভাবে অনিয়ম করেই দীর্ঘদিন যাবত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। অনিয়মের বিষয়ে মীর্জা কনস্ট্রাকশনের প্রোপাইটর আসাদুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনিয়মের সম্পর্কে আমার কিছুই জানা নেই সব কিছু প্রধান শিক্ষক জানেন । আপনারা তার সাথে যোগাযোগ করুন । এ বিষয়ে দৈনিক আজকের তালাশের সাথে মুঠো ফোনে কথা হয় প্রধান শিক্ষক মহিউদ্দিনের সাথে তিনি বলেন ঠিকাদারের আনিত অভিযোগ সম্পুর্ণ ভুল । লকডাউনের প্রথম দিকে আমি তাকে কাজ বন্ধ করতে বলেছি । তারপরে এমন কাজ বেআইনি । সে আমাকে কিছু না জানিয়ে বহিরাগত লোক দিয়ে কাজ করাচ্ছে । যদি তাদের করোনা থাকে তাহলে ইউনিয়নের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে । কথা হয় ইউপি চেয়ারম্যান কামরুল আহসানের সাথে তিনি বলেন আমি এ বিষয়ে কিছুই জানিনা বলে ফোন রেখে দেয় । ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি হয়ে বহিরাগত লোক তার ইউনিয়নে এসে রাতের আঁধারে কাজ করছে । এতে ঝুকিপূর্ণ ওই ওয়ার্ডের জনগন তাতে এমন দায়সারা বক্তব্যে নিন্দা জানায় স্থানিয়রা ।
সর্বপরি এই ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নিবে বলে আশা করেন স্থানীয় জনগণ।

আরও খবর

Sponsered content