প্রতিনিধি ২০ মে ২০২০ , ৬:০২:৪৬ প্রিন্ট সংস্করণ
তালাশ প্রতিবেদক॥
বরিশাল সদর উপজেলার ১নং রায়পাশা কড়াপুর ইউনিয়নের শোলনা গ্রামে ভুয়া শিক্ষাগত যোগ্যতা, জন্ম নিবন্ধন ও পরিচয় পত্রে জন্ম তারিখ গোপন রাখার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরীর বিরুদ্ধে। সে ৬ নং পূর্ব শোলনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী আতিকুল ইসলাম দিপু। আতিকুল ইসলাম দিপুর বিরুদ্ধে তারই বড় ভাই আমিনুল ইসলাম টিপুর স্ত্রী ফারহানা ইয়াসমিন দূনীতি দমন কমিশন (দুদক) ও বরিশাল জেলা প্রশাসক বরাবর একটি অভিযোগ পত্র তৈরি করেন। আতিকুল ইসলাম দিপু তা জানতে পেরে আমিনুল ইসলাম টিপুকে বললে তা আর প্রেরণ করা হয়নি। অভিযোগ পত্রে তিনি উল্লেখ করেন, আতিকুল ইসলাম দিপু ভুয়া শিক্ষাগত যোগ্যতা, জন্ম নিবন্ধন ও এন আই ডি সনদ দিয়ে ৪৫-৪৬ বছর বয়সীকে নিয়োগ প্রধান পূর্বক সরকারের অর্থ অপচয় করিয়া আসতেছে। আতিকুল ইসলাম দিপু মাধবপাশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেননি। তার নিজ বাড়ির সামনে শোলনা মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। অপরদিকে আতিকুল ইসলাম দিপুর জাতীয় পরিচয় পত্রে জন্ম ১৯৭২ সাল ভুয়া সনদের মাধ্যমে শোলনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নৈশ প্রহরী পদে যোগদান করেন। এদিকে আতিকুল ইসলাম দিপু ৮ম শ্রেনী পাশ, জন্ম ১৫ জানুয়ারী ১৯৮৫ সাল ২৮ বছর দেখিয়ে চাকুরী করে আসছেন। বিষয়টি নিয়ে আতিকুল ইসলাম দিপুর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভুল বোঝাবুঝির কারনে অভিযোগ পত্র লেখা হয়েছিলো। বিদ্যালয়ের জমি আমার বাবা দান, করেছেন সে সুবাদে তো আমি চাকরী করতে পারি।