Uncategorized

ডেঙ্গু মোকাবেলায় বিকল্প পন্থা!

  প্রতিনিধি ১ আগস্ট ২০১৯ , ৪:৪২:৩৯ প্রিন্ট সংস্করণ

{"total_effects_actions":0,"total_draw_time":0,"layers_used":0,"effects_tried":0,"total_draw_actions":0,"total_editor_actions":{"border":1,"frame":0,"mask":0,"lensflare":0,"clipart":0,"text":0,"square_fit":0,"shape_mask":0,"callout":0},"effects_applied":0,"uid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1564625634893","width":1242,"photos_added":0,"total_effects_time":0,"tools_used":{"tilt_shift":0,"resize":0,"adjust":0,"curves":0,"motion":0,"perspective":0,"clone":0,"crop":0,"enhance":0,"selection":0,"free_crop":0,"flip_rotate":0,"shape_crop":0,"stretch":0},"remix_data":["add_photo_directory"],"origin":"gallery","height":766,"subsource":"done_button","total_editor_time":998,"brushes_used":0}

ঢাকা অফিস :-
দেশে জুড়ে ডেঙ্গু আতঙ্কে বাংলাদেশ ,প্রতিদিনিই এর প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে ,হসপিটাল গুলোতে তাকালে দেখা যাচ্ছে ৯০ শতাংশ রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত ।সরেজমিনে দেখা যায় বেশির ভাগ মানুষই সরকার তথা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাময়িক পদক্ষেপে সন্তুষ্ট নন তার চাচ্ছেন স্থায়ী এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা ।এসব বিষয় বিবেচনা করে সিঙ্গাপুর যুবলীগের সভাপতি কে , এইচ , আল আমীন, সরকার এবং মেয়র মহোদয়দের দৃষ্টি আকর্ষন করে বিকল্প পন্থা নিয়ে তার ফেজবুক ওয়ালে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ।
স্ট্যাটাসটি নিম্নরূপ :-

ডেঙ্গু ফ্যাক্ট:::::::::
সরকার এবং মেয়র মহোদয় ঊরুর বুধ ঘাড়ে নিয়ে নিরবে নিভৃতে তিরষ্কারের তীর বক্ষে নিচ্ছেন!! কিন্তু কেন ? চাইলেই তো বিকল্প পন্থা সৃষ্টি করতে পারেন ! যে দেশে লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার সেদেশে “পিক এন্ড চুস’র (চাকরীর ক্ষেত্রে) সুযোগ কম তাই স্বদিচ্ছা থাকলে এই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারে ।

পৌরসভা এবং সিটি কর্পোরেশনগুলোতে এরিয়া ভিত্তিক দুই ধরনের “এলিট সিকিউরিটি ফোর্স” তৈরী করা যেতে পারে ১।. এক গ্রুপ বিশেষ পোষাকে , ২।. অন্য গ্রুপ সিভিল পোষাকে কিন্তু আইডি কার্ড থাকতে হবে ,যাদের উদ্দেশ্য থাকবে Daily Enforcement এর মাধ্যমে শহরকে পরিষ্কার পরিছন্ন এবং ট্রাফিক (পথচারী) শৃঙ্খলা বজায় রাখা ।

Elite Force এর সদস্যরা ৩ অথবা ৫ সদস্যের টীম এবং শিফট ভিত্তিক ২৪ ঘন্টা ডিউটি করবে,প্রয়োজনে তারা পুলিশের সহযোগিতা নিবে।নির্ধারিত স্থান ছারা ময়লা ফেলালেই হোক সেটা যতো ক্ষুদ্র কিংবা হাল্কা NID Card এর ফটো নিয়ে জরিমানা করে দিবে ,নির্ধারিত জায়গা ব্যতিত রোড ক্রোস করলেই জরিমানা করে দিবে যেমন ধরুন পথচারী ট্রাফিক রুলস ভঙ্গ করছে তাকে ১০০ টাকা জরিমানা করবে নিদৃষ্ট এ্যাপসের মাধ্যেমে তার বিস্তারিত আপডেট করে দিবে মাসে ২০ টাকা করে কোর্টে গিয়ে পাঁচ মাসে ১০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে ,মানে এক সাথে ১০০ টাকা নেওয়া হবে না,এটা এক ধরনের শাস্তি ।

কারোর বাড়ির আঙ্গিনায় পানি জমে থাকলে ,ময়লা আবর্জনার স্তুপ থাকলে কিংবা মশার লার্ভা পাওয়া গেলেই জরিমানা অবশ্যই জরিমানা করতে হবে বাড়ীর মালিককে কারন এটা তার দায়িত্ব ,একই অপরাধ দ্বিতীয়বার হলে জরিমানা তিনগুন হবে ।পাশাপাশি যারা বাড়ীর আঙ্গিনা পরিষ্কার পরিছন্ন রাখবে বছরে একবার হলেও তাদেরকে পুরুষ্কৃত করা হবে এতে অন্যান্যরা ভাল প্রাকটিস করতে উৎসাহিত হবে। মানে এক হাতে চড় অন্য হাতে “হ্যন্ডশেক”
————————————————-
তার এই স্টেটাসে সহমত জানিয়েছেন সিঙ্গাপুর প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

আরও খবর

Sponsered content