প্রতিনিধি ১৮ জুন ২০২১ , ৪:১৮:২৮ প্রিন্ট সংস্করণ
দলের প্রয়োজনে যেই ছেলেটা সবসময়ই নিবেদিতপ্রাণ, হেফাজতের তান্ডব কিংবা ছাত্রদলের ক্যাডারদের সহিংসতার বিরুদ্ধে যেই নামটি বেশ কিছুদিন আগেও সবচাইতে আলোচিত ছিলো সেই এম ,এইচ ,মাসুদ মিন্টু আজ কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিমজ্জিত।
স্থানীয় রাজনীতির প্রতিহিংসার শিকার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের অন্তর্গত অন্যতম সুপার ইউনিট, কামরাঙ্গীর চর থানা ছাত্রলীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক এম ,এইচ ,মাসুদ মিন্টুর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করে থানা ছাত্রলীগ ।
ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি শুরু করে শত ঘাত প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে তীলে তীলে নিজেকে তৈরি করছে।
গত১৫ জুলাই রাতে নুরুল আমিনের পুত্র মোঃ শামীম (২৭) কে মারধরের ঘটনা ঘটে। এতে কামরাঙ্গীর চর থানায় নুরুল আমিন বাদী হয়ে ১০ জনকে আসামী দিয়ে মামলা করে। কিন্তু ১নং আসামী এইচ এম মাসুদ মিন্টু ২নং আসামী সবুজকে প্রতিহিংসা মুলক ষড়যন্ত্র করে আসামী করা হয়েছে। কোন না কোনো ভাবে রাজনৈতিক ফায়দা লুটছে ওরা। অভিযুক্তরা আরো জানিয়েছেন, ওই নুরুল আমিনের পরিবারের সাথে তাদের কোন প্রকার শত্রুতা নেই।
২০১৩/২০১৪ সালে বি,এন,পির জ্বালাও পোড়াও আন্দোলনে নিজের জীবন উৎসর্গ করে রাজপথে সক্রিয় ছিলেন তৎকালিন ছাত্রলীগ কর্মী মিন্টু।
ফলশ্রুতিতে হয়েছিলেন কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রলীগ রতন-শাহীন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক।
ঢাকা মহানগর দক্ষিন ছাত্রলীগ”এর ডাকে সংগঠনের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন বার বার। তারই ধারাবাহিকতায়
সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে হয়েছেন যুগ্ম আহ্বায়ক,পরবর্তীতে পূর্নাঙ্গ কমিটি কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক হয়েছেন এম,এইচ,মাসুদ মিন্টু।
ত্যাগ,তীক্ষা,শিক্ষাগত যোগ্যতা,দীর্ঘদিন সাংগঠনিক পরিশ্রমের ফলে ঢাকা মহানগরীর অন্যতম সুপার ইউনিট হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রলীগ। দায়িত্বের বোঝাটা একটু বেশি ভারী হয়, সাধারন সম্পাদক হবার পরে নিজের জীবন উৎসর্গ করে বাংলাদেশ আওয়ামীগ ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটা প্রোগাম সফল করেছেন।
ঢাকা মহানগরীর রাজপথে সামনের সারিতে থেকে সকল প্রকার আন্দোলনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছেন আজকের এই মিন্টু।
হেফাজতের সকল প্রকার নাশকতা,অন্যয়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে গুরত্বর আহত হয়েছিলেন আজকের সাধারণ সম্পাদক।
হেফাজত তান্ডব প্রতিরোধের কারনে মিন্টুর বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ-সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে সারা দেশে পোষ্টার লাগানো হয়।
আওয়ামী লীগের একটা স্বার্থনেশ্বী মহল নিজেদের ফায়দা লুটার জন্য বারবার তাকে টার্গেট করে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে বার বার জেল হাজতে প্রেরন করে।