Uncategorized

মুলাদীর বাটামারা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রে চিকিৎসা নিয়ে নয়ছয়!

  প্রতিনিধি ১০ জুন ২০২০ , ৫:০৬:৫৪ প্রিন্ট সংস্করণ

{"effects_tried":0,"photos_added":0,"origin":"gallery","total_effects_actions":0,"remix_data":["add_photo_directory"],"tools_used":{"tilt_shift":0,"resize":0,"adjust":0,"curves":0,"motion":0,"perspective":0,"clone":0,"crop":0,"enhance":0,"selection":0,"free_crop":0,"flip_rotate":0,"shape_crop":0,"stretch":0},"total_draw_actions":0,"total_editor_actions":{"border":0,"frame":0,"mask":0,"lensflare":0,"clipart":0,"text":0,"square_fit":0,"shape_mask":0,"callout":0},"source_sid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1591808638946","total_editor_time":22,"total_draw_time":0,"effects_applied":0,"uid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1591808638909","total_effects_time":0,"brushes_used":0,"height":699,"layers_used":0,"width":1242,"subsource":"done_button"}

মুলাদী প্রতিবেদক ॥

বরিশাল জেলার মুলাদী উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের অসহায় ও দরিদ্র সাধারন মানুষের প্রথমিক চিকিৎসার এক মাত্র ভরসা স্হান। বাটামারা ইউনিয়ন স্বাস্হ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের। কিন্তু সেই গরীবের চিকিৎসার কেন্দ্রটির দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীর দায়িত্ব অবহেলা এবং দূনীতির কারনে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারন মানুষ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এখানে যারা দায়িত্বে রয়েছেন তারা তাদের মনগরা অফিস করছেন আর প্রতিনিয়তই অনুপস্থিত থাকছেন তারা। এখানকার দূর্নিতি ও কর্মচারীদের নিয়মিত সাধারন মানুষকে চিকিৎসা না দেওয়ার অভিযোগে বাটামারার স্বাস্থ্য কেন্দ্রে উপস্থিত হন আজকের তালাশের অনুসন্ধানী টিম । এসময় চিকিৎসা নিতে আসা পুরুষ ও মহিলা রোগীর সাথে কথা বলেন টিমের সদস্যরা। পরে উঠে আসে এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা কর্মচারীদের নানা ধরনের দূনীতি ও অপকর্মের কথা। এ ব্যপারে স্থানীয় এক মুক্তিযোদ্বা মোঃ ফরিদ উদ্দিন আজকের তালাশকে বলেন, বাটামারার এলাকার সাধারন মানুষ প্রাথমিক চিকিৎসা ও সরকারী ঔষধ এর জন্য আসলেও রোগীদের শুনতে হচ্ছে ঔষদের টাকা। এ বিষয় দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা উপ-সরকারি কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার নাসির উদ্দিনের সাথে মুঠো ফোনে (০১৭১৮৮৫……) যোগাযোগ করলে সে জানায়, আমিও কাজে বের হয়েছিলাম আর কিছু জানিনা। আমি প্রতিদিন এখানে থাকি না থাকি সেটা আপনাকে কেনো বলবো। আর এক কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেনের সাথে মুঠোফোন (০১৭১৫৪৮….. ) আলাপকালে তিনি বলেন, আমি গত ৩১ ই মে মাসের পরে ওখানের দায়িত্ব নেই কিন্ত নিয়মিত স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি খোলা আছে কিনা তা জানিনা। প্রিয় পাঠক বিস্তারিত আরো নানা অনিয়ম দেখতে চোখ রাখুন আজকের তালাশের পরবর্তী অনুসন্ধানী পর্বে. . . .

আরও খবর

Sponsered content