প্রতিনিধি ১৯ মে ২০২০ , ৩:৩২:০৪ প্রিন্ট সংস্করণ
উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নৌ বাহিনী, নৌ পুলিশ, জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সহায়তায় মঙ্গলবার (১৯ মে) সকাল থেকেই মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে আনার কাজ শুরু হয়।
একই সাথে সাইক্লোন সেল্টারে আশ্রয় নেয়া মানুষের সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করার জন্য অতিরিক্ত ৪০০টিসহ সর্বমোট ১১০৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে।
ভোলার জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, ঘূর্নিঝড়ের সাবাইকে সতর্ক করার পাশাপাশি নিরাপদে আসতে সিপিপি ১০ হাজার ২০০ সেচ্চাসেবী উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং শুরু করেছেন।
এছাড়াও আশ্রয় কেন্দ্রে মানুষদের জন্য ৩ বেলা খাবারের ব্যবস্থা ছাড়াও নগদ টাকা, শুকনো খাবার ও শিশু খাবার বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
ঘূর্নিঝড়ের আগে, ঘূর্নিঝড়কারীন সময় ও ঘূর্নিঝড় পরবর্তি এ তিনটি দাফেই কাজ করার জন্য সকল প্রস্তুতি জেলা প্রশাসন।