Uncategorized

বাকেরগঞ্জে নানা অপকর্মের হোতা নূর হোসেনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ !

  প্রতিনিধি ২০ জুলাই ২০২০ , ৫:৩৭:৩১ প্রিন্ট সংস্করণ

{"effects_tried":0,"photos_added":0,"origin":"gallery","total_effects_actions":0,"remix_data":["add_photo_directory"],"tools_used":{"tilt_shift":0,"resize":0,"adjust":0,"curves":0,"motion":0,"perspective":0,"clone":0,"crop":0,"enhance":0,"selection":0,"free_crop":0,"flip_rotate":0,"shape_crop":0,"stretch":0},"total_draw_actions":0,"total_editor_actions":{"border":0,"frame":0,"mask":0,"lensflare":0,"clipart":0,"text":0,"square_fit":0,"shape_mask":0,"callout":0},"source_sid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1571667740086","total_editor_time":1047,"total_draw_time":0,"effects_applied":0,"uid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1571667740062","total_effects_time":0,"brushes_used":0,"height":828,"layers_used":0,"width":1242,"subsource":"done_button"}

বিএফ খান সবুজ বাকেরগঞ্জ:-



বাকেরগঞ্জ উপজেলার ১৪নং নিয়ামতি ইউনিয়নের নুর হোসেন হাং এর বিরুদ্ধে তথ্যপ্রমাণ ভয়েজ রেকর্ড সহ (৫০০০০০) পাঁচলক্ষাধিক টাকা চাঁদা চাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে।
নির্যাতিত নাসির উদ্দিন খান (জজ মিয়া) পেশায় একজন টেলিকমিউনিকেশনের ঠিকাদার। এব্যাপারে নিরাপত্তার স্বার্থে বাকেরগঞ্জ থানায় কিছুদিন পূর্বে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা চেয়ে বাকেরগঞ্জ থানায় উপস্থিত হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

 

অভিযুক্ত নূর হোসেনের নামে ইতিমধ্য ব্যাংক ডাকাতি, শিশু বলাৎকার, নারী ধর্ষণ সহ চাঁদাবাজির নানান ধরনের আপত্তিকর অভিযোগ রয়েছে বলে জানাজায়।

চাঁদাবাজ নুরহোসেনের কাজ তৈরি করার কৌশল!!!
প্রতিদিন সকালে এসে নিয়ামতি দক্ষিণ বাস স্ট্যান্ড চৌমাথায় দাঁড়িয়ে দেখতে থাকেন দিনমজুর মানুষগুলো কাজের জন্য খুন্তি কোদাল দা-কুড়াল নিয়ে কোথায় যান। ঐ সকল দিনমজুরদের পিছু পিছু চলতে থাকেন। কাজের স্থানে গিয়ে প্রথমে বলেন জমি নিয়ে ঝামেলা আছে আমি এখানে সম্পত্তি পাব, আমার সম্পত্তি বিক্রি করিনি তাই আমাকে বুঝ দিয়ে তার পরে কাজ করো।

সেই সুবাধে অর্থনৈতিক ভাবে চাঙ্গা মনে করে ভুক্তভোগী জজ মিয়ার কাছে প্রথমে দশ লক্ষ টাকা পরবর্তীতে ডিসকাউন্ট হিসেবে পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি করেন। চাঁদাবাজ নূর হোসেন ভুক্তভোগী জজ মিয়ার থেকে তাহার গচ্ছিত টাকার প্রতি কু-দৃষ্টি দিয়ে নিজে এবং আশেপাশের কিছু বকাটে বুড়োদের নিয়ে চাঁদার টাকা দাবি করেন। নাসির উদ্দিন খান জজ মিয়া যখন তোলাবাজ চাঁদাবাজদের ফালতু টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাহার প্রতি প্রকাশ্যে উগ্রতা দেখতে শুরু করেন। আঁকতে থাকেন নানান ধরনের ফন্দি।
অবশেষে ব্যর্থ হয়ে খুন জখম সহ গুম করার জন্য অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। সরাসরি চাঁদার টাকা সমান সমান ভাগ বিলিয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে একটি বখাটে তোলাবাজ দল তৈরি করেন। ইতোমধ্য আইন পরিপন্থী একটি নোটারি পাবলিক স্ট্যাম্প ফটোকপি উপস্থিত করে নিজেকে উক্ত দাগের জমির মালিক দাবি করতে থাকেন। দফায় দফায় স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সালিশ চলাকালীন অবস্থায় চাঁদার টাকা খুঁজে পেতে পারিপার্শ্বিক চাপ দিয়ে শুধু থেমে থাকেনি হুমকি দিচ্ছেন অহরহ। টাকা বুঝে পেলে সবকিছু উদ্র করবেন বলে তাগিদ দিতে থাকেন। এ ব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদে দফায় দফায় সালিশে ব্যবস্থা চলমান থাকাকালীন অবস্থায় বেপরোয়া চাঁদাবাজির হোসেন দুশ্চিন্তা এবং সংকটের সময় কাটাচ্ছেন ব্যবসায়ী জীবনের নিরাপত্তা কামনা করে নাসির উদ্দিন খান জজ মিয়া প্রশাসনের হস্তক্ষেপ এবং সুদৃষ্টি কামনা করছেন।

আরও খবর

Sponsered content