Uncategorized

করোনা পরিস্থিতিতে নিশ্চুপ বাকেরগঞ্জ পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলিম !

  প্রতিনিধি ২৮ এপ্রিল ২০২০ , ৯:৩২:০২ প্রিন্ট সংস্করণ

{"effects_tried":0,"photos_added":0,"origin":"gallery","total_effects_actions":0,"remix_data":["add_photo_directory"],"tools_used":{"tilt_shift":0,"resize":0,"adjust":0,"curves":0,"motion":0,"perspective":0,"clone":0,"crop":0,"enhance":0,"selection":0,"free_crop":0,"flip_rotate":0,"shape_crop":0,"stretch":0},"total_draw_actions":0,"total_editor_actions":{"border":0,"frame":0,"mask":0,"lensflare":0,"clipart":0,"text":0,"square_fit":0,"shape_mask":0,"callout":0},"source_sid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1588064169912","total_editor_time":109,"total_draw_time":0,"effects_applied":0,"uid":"06336ABB-AD1D-4C78-9624-9E7364B13AE9_1588064169880","total_effects_time":0,"brushes_used":0,"height":633,"layers_used":0,"width":1242,"subsource":"done_button"}

তালাশ প্রতিবেদক :-



হতদরিদ্র মানুষ খাবার না পেয়ে,বাকেরগঞ্জ পৌরসভা ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলিম এর ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। ত্রান দিবে বলে এখনও কোন খাদ্য সামগ্রী পান নাই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় কর্মহীন ও অস্বচ্ছল ওয়ার্ডবাসী।

তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানিয়েছে, বাকেরগঞ্জ পৌরসভা ৮নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আমরা। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে আমাদের কাজ-কর্ম একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা ঘর থেকে বেরোতে পারি না। সরকারের দেয়া লক ডাউনে আমরা কঠিন বিপদে আছি। আমরা পেটের দায়ে বাইরে বেরোইলে পুলিশ পিটায়। কাজ না করলে খামু কি। কাউন্সিলর আলিম আমাদের সান্তনা দিয়ে গেছে খাবার ঘরে পৌছে দেবে বলে অথচ আজ ১০দিন হয়ে গেলে কোন খাবার এখনও পাই নাই। সে তার নিজস্ব লোকদের মাধ্যমে গভীর রাতে খাবার তার নির্দিষ্ট ভোটারদের বাড়িতে পৌছে দিচ্ছে। অথচ আমাদের চিৎকার সে শুনতে পায়না।

খাবার না পাইলে এই লক ডাউন দিয়ে আমরা কি করমু। কপালে যদি ভাইরাসে মরন থাকে মরমু কিন্তু না খাইয়া মরতে পারুম না। আমরা এমন লক ডাউন মানি না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভুক্তভোগীরা বলে, কাউন্সিলর আমাদেরকে আশ্বাস দেয় খাবার ঘরে পৌছে যাবে পরে আর যায় না। এজন্যই আমরা তাকে ভোট দিয়ে কাউন্সিলর বানিয়েছিলাম। কাউন্সিলর আলিম’র কাছে আমাগো মত গরিব মাইনষের কোন মূল্য নাই। শুনছি সরকারের দেয়া ত্রান নাকি তার কাছে আইছে। তাহলে আমাদের খাবার কই। আমরা কি না খাইয়া মইরা যামু।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিত্তবানদের আহ্বান করেছেন, এই মহামারী দুর্যোগ করানায় অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য অনুরোধ করেছেন। তারই প্রেক্ষিতে আমরা কিছুদিন আগে দেখেছি যে, ভিক্ষুক নাজিমুদ্দিন তার জমানো ১০,০০০(দশ হাজার) টাকা দিয়ে করোনার ত্রান দিতে প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে জমা দিয়েছে।এরকম আরো অনেক মানুষ রয়েছে যারা তাদের অল্প সামর্থ্য দিয়ে যতোটুকু পারছে ততটুকু অসহায় মানুষদের কে সাহায্য করছে। আর এই কাউন্সিলর তিনি একজন জনপ্রতিনিধি হয়েও নিজের অর্থায়নে একটি টাকার আর্থিক সহায়তা কোন অসহায় মানুষদেরকে করেনি। বরং তিনি সবসময় সরকারের আশায় বসে থাকেন, তাহলে সে কেমন জনপ্রতিনিধি ? অভিযোগ এলাকাবাসীর।



এদিকে কাউন্সিলরের ব্যবহৃত মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তা সম্ভব হয়নি।