Uncategorized

মেহেন্দিগঞ্জ থানার অঘোষিত ওসি , এসআই শহিদুল ও থানার মাঝি আঃ কাদের বেপরোয়া !

  প্রতিনিধি ১৫ নভেম্বর ২০১৯ , ১২:২০:৪৫ প্রিন্ট সংস্করণ

 

বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ থানার জনগুরুত্বপূর্ণ এ এলাকায় মানুষের বসবাস। ফলে এ এলাকায় অপরাধ প্রবণতাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। খুন, ডাকাতি, চুরি, ছিনতাই, জবরদখল, বোমা ফাটিয়ে ও গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টির পর হামলার ঘটনা ঘটছে অহরহ। একের পর এক লাশ উদ্ধারের ঘটনাও ঘটছে। কিন্তু পুলিশ এসকল অপরাধ প্রবণতা বন্ধে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে উল্টো তারাই জড়িয়ে পড়ছে ঘুষ দুর্নীতিতে।

বলছি মোঃ শহিদুল ইসলাম এর কথা। ২০০০ সালে ভর্তি হয়ে ১৫৩২ ব্যাচে ট্রেনিং শেষে বরিশালে যোগদান করেন। যোগদানের। যোগদানের পর থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ বরিশাল রেঞ্জ ডি.আইজি অফিসে ডিস,পাশ শাখায় কর্মরত ছিলেন। সেখানে বসে বিভিন্ন জেলার এসআই, এএসআই দের নামে বেনামে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানী করে বিপুল পরিমানের অর্থ আত্তসাৎ করেছেন।

অপরদিকে অভিযোগ রয়েছে থানার আউট সোসিং বেতনে বাবুর্চি হিসাবে ভর্তি হয়ওয়া আঃ কাদেরের। সে সরকারী বেতন পেয়ে থাকেন ১৭৪০০/- টাকা বাবুর্চি কাজ না করে এক মহিলাকে দিয়া ৫০০০/- হাজার টাকা বেতনে থানার কাজ করিয়ে থাকেন। থানার হিসাবরক্ষকের কাজও করেন আঃ কাদের । থানার এসআই/এএসআই কাদের হুকুম ছারা কোন অফিসার থানার বাহিরে যাইতে পারেনা। এমটাই জানিয়েছেন ভুক্তভোগি থানার পুলিশ কর্মকর্তারা

২০১২ সালে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি অফিস হইতে ১৪ লক্ষ টাকার বিনীময়ে এ এসআই পদে পদোন্নতি পেয়ে ঝালকাঠী জেলায় যোগদান করেন। ঝালকাঠী সদর কোর্টে বদলী হয়। সেখানে একজন ম্যাজিট্রেট এর স্বাক্ষর জাল করার অপরাধে কোর্ট হইতে ক্লোজ করা হয়। পরে ৬ লক্ষ টাকার বিনিময়ে অপরাধ হইতে মুক্তিপান।
২০১৩ সালের ২২/০৫/২০১৩ তরিখ লাল মোহন থানায় যোগদান করেন। অনেক অন্যায় অত্তাচার ও মাদ বিক্রেতাদের সাথে আতাত করে বিপুল পরিমান অর্থ সঞ্চয় করেন।

২০১৫ সালে জেলা হইতে বদলী হয়ে বরিশাল জেলায় যোগদান করেন। মুলাদী থানায় সেখানে জনতার তাতে গনধোলাই খেয়ে টিকতে না পেরে বদলী হয় জেলা বিশেষ শাখায় পরে তাকে দেয়া হয় গৌরনদী থানা জোনে সেখান মাদকের সাথে সংশ্লিষ্ট পাওয়ার অপরা পুলিশ লাইনে ক্লোজ করে এসআই শহিদকে। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে বদলী হয় মেহেন্দিগঞ্জ থানা সেখানে থেকেও মাদক অবৈধ কারেন্টজাল ও বিভিন্ন মৎস বিজীদের নিকট থেকে বিপুল পরিমান চাঁদা উত্তোলন কের অঢেল টাকার মালিক হন। বরিশাল কাশিপুরসহ ৫ তলা ফাউন্ডিশন দিয়ে ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা দিয়ে অত্যাধুনিক একটি বাড়ী তৈরি করেন।
২০১৭ সালে এ এসআই হইতে এসআই পদে পদোন্নতি হয়ে বানারীপারা থানায় বদলী হয় সেখানে ওসির চামচামী করে মাঠ দাফিয়ে বেড়ায়।

ওসি বদলী হলে সেখানে ও টিকতে না পেরে পুনরায় বদলী হঃয়। মেহেন্দিগঞ্জ । মাদক ব্যবসায়ীর মাদক ব্যবসায় অটো রিক্সা মালিক করিমন সহ জেলেদের নিকট হইতে মাসে চাঁদা তোলেন প্রায় ২ লক্ষ টাকা অন্য অফিসারদের কোন কাজে গেলে সাংবাদীকদের লিলিয়ে দিয়ে তাদের নামে পেপারে নিউজ কাটিং দারিয়ে রাখেন। ৩০ দিনে মাস হইলে ১৫ দিন অবস্থান কেরন বরিশালের বাসায় জানিা তার খুটির জোর কোথায়। পথে ঘাটে গল্প করে আমার হাত অনেক উপরে আমি দীর্ঘদিন ডি.আইজি অপিসে ছিলাম আমি সেখানে ম্যানেজ করে চলি।

আমায় কেউ এখান থেকে সরাতে পারবে না। এলাকার মাদ বিক্রেতাদের সাথে হামিলিয়ে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা চাদা তুলেন ব্রাকেবসে। গত ০৮/৭/ ১৯ তারিখ বরিশাল জেলার মেহেন্দীগঞ্জ থানার রাজাপুর গ্রামের মৃত- ফজলে করিম বেপারীর ছেলে মোস্তা বেপারী বাড়ি গিয়ে ভয় দেখিয়ে বলেন তুই মাদক বিক্রেতা তার কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা নেয়ার কথা শিকার করেন মোস্তাক বেপারী। এবং তার স্ত্রীকে অশ্লিল ভাষায় গালাগালি করেন। এ বিষয়ে মোস্তাক ব্যপারী এলাকার গন্য মান্য ব্যক্তিদেরকে জানান।

উক্ত ঘটনার জেরে গত ১০/০৭/২০১৯ তারিখ রাতে ঘুম থেকে তুলে নিয়ে যান কয়েক জন পুলিশসহ থানায়। হত্যা মামলা, চুর মামলা ও ডাকাতি মামলায় জড়ানোর ভয় দেখান তার নামে ৭টি মামলা দিয়ে ভয় দেখান রাতে ৫০ হাজার টাকা

পুলিশ আইনের ৩৫(৬) ধারা মতে বিজ্ঞ আদালত প্িরমপিউশনে দাখিল করেন মস্তোফা জামিন নিয়অ তাহার এক চাচাতো ভাই সাংবাদিক হাতার পরামর্শে মাননীয় রেঞ্জ ডি.আইজি শফিকুল ইসলাম এর নিকট তাহার বক্তব্য পেশ করিলে তিনি লিখিথ অভিযোগ গহন করিয়অ মোঃ শহিদের নাম তদন্ত দেন। তদন্ত কালে তিনি ৩০ হাজার টাকা দিয়া মস্তাফাকে বাকী ২০ হাজার টাকা ৭ দিন পরে দেয়ার কথা বলেন উক্ত টাকা চাইতে গেলে তাহাকে জীবন নাসের হুমকী প্রদান করেন। বিধায় হাতার অত্তরক্ষার জন্য তিনি মিডিয়ার সামনে হাজির হয়ে সাক্ষাত কর প্রদান করেন এবং ন্যায় বিচারের দাবী করেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে, মেহেন্দিগঞ্জ থানার এসআই মোঃ শহিদুল ইসলাম এর নামে ভূক্তভোগী একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছে, রাতে সিভিল টিমের দায়িত্বপালনকারী পুলিশ কর্মকর্তারা নিরীহ লোকদের আটক করে মাদক ও নাশকতা মামলায় গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়েও হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। আবার চার্জসীট থেকে নাম বাদ দেয়ার কথা বলেও নেয়া হচ্ছে টাকা।

আরও খবর

Sponsered content