অপরাধ

জেলখানার মোড় থেকে তালতলি রুটে বেপরোয়া অটোচালক!

  প্রতিনিধি ১৯ জুলাই ২০১৯ , ২:২৬:৩২ প্রিন্ট সংস্করণ

ফাইজুল মুন্না বরিশাল অফিস :-
বরিশাল নগরীর জেলখানার মোড়ে একটি অস্থায়ী অটো স্টান্ড।সেখান থেকে আমানত গঞ্জের বিভিন্ন রুটে অটো চলাচল করে।এই রুটে অতিরিক্ত অবৈধ অটো চলাচল করতো।প্রশাসনের তৎপরতায় এখন কমে আসলেও কমেনি অযোগ্য শিশু অটোচালোকদের আনাগোনা।অটোর মালিকরা কিছু লাভের আসায় যাচাই না করেই অযোগ্য অটোচালকদের কাছে অটো ভাড়া দিচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনার হার বেরে যাচ্ছে।সরেজমিনে দেখা যায় বেস কিছু চালক মাদক সেবন করে গাড়ি চালাচ্ছে।এই স্টান্ডে পুরোনো এক অটোচালক নাম প্রকাশে অনিচ্ছা সর্তে জানান এখানে অযোগ্য অটো চালক বেশি। অতিরিক্ত যাত্রি নিয়ে তারা চলাচল করে।বেপরোয়া অটো চালায় তারা।মাঝে মধ্যে দেখি তালতলি পুকুর পারে বসে মাদক সেবন করে চালক তার পরিচিত একজন যাত্রি উঠাচ্ছে।সে মাদক সেবন করেই ৭ জন যাত্রি নিয়ে চলে গেল। বেশ কিছুদিন আগে মোহোনা ক্লাবের সামনে একটি অটো উল্টে যায়। তাতে ৪ জন কলেজ ছাত্রি ও একজন মহিলা বাচ্চাসহ ছিলো।প্রতিটি লোকেরি ক্ষতি হয়েছে।তবে বাচ্চা বাচাতে গিয়ে রহিমা বেগমের হাত ভেঙ্গে যায়।এতে যেন চালকের ভুরুক্ষেপি নেই যাত্রিদের বের করে অটো সোজা করে তিনি নিজের মনে চলে গেলো।উল্টে জাবার কারনটা ছিলো তিনি অটো চালানো অবস্থায় পাসে এক হোন্ডা চালকের সাথে কথা বলছিলো।কথোপো কথনের এক পর্যায়ে রাস্তার পাসের আইলেনের সাথে ধাক্কা লেগো উল্টে জায়। অটো যাত্রি পপি আক্তার ( ছদ্দ নাম) জানান এখানে বেসি হয়রানির সিকার হয় মেয়েরা। বেশিরভাগ অটোচালকরা বাজে দৃষ্টিতে তাকান।সুযোগ পেলে বাজে ভাষায় কথা বলে।কেউবা ফোন নাম্বার চেয়ে বসে। জুন মাসে বেলতলা বাজার সংলগ্ন রাস্তার পাসে দাড়ানো ছিলো ৩ বছরের শিশু আবির। হঠাৎ একটি অটো তার উপরে চরে বসে। এতে শিশুটির পা ভেঙ্গে জায়।চালকক্কে পুলিশ আটক করে।খবর পেয়ে থানায় গেলে জানা যায় চালকের বয়স মাত্র ১৪ বছর। এভাবে অযোগ্য ও বেপরোয়ে অটোচালকদের থামানো না গেলে কখোনোই রোড এক্সিডেন্ট বন্ধ করা সম্ভব হবেন। সাধারন মানুষের প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তা ও ট্রফিক বিভাগের কাছে একটাই দাবি তাদের হস্তক্ষেপ কামনা।

আরও খবর

Sponsered content